সুইডিশ রেডিওতে র‌্যাবের গুম-খুনের রোমহর্ষক অডিও ফাঁস

সুইডিশ রেডিও ‘রেডিও সুইডেন’ বাংলাদেশের এলিট ফোর্স বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এর একটি গোপন রেকর্ডিং ফাঁস করেছে। যেখানে সুস্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে যে কিভাবে এই বিশেষায়িত বাহিনীটি বাংলাদেশে হত্যা, গুম ও অপহরণের মত ভয়ংকর ঘঠনার সাথে জড়িয়ে পড়েছে। এই স্পর্শকাতর গোপন আলাপচারিতায় র‌্যাবের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে তাদের সহিংস পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে শোনা যায়।
বক্তব্যের এক পর্যায়ে র‌্যাবের উচ্চপদস্থ এই কর্মকর্তাকে বলতে শোনা যায়, “তোমরা যদি তাকে(টার্গেটকৃত ব্যক্তিকে) খুঁজে পাও, শুট এন্ড কিল হিম(গুলি করো এবং হত্যা করো), সে যেখানেই থাকুক। এরপর তার পাশে একটি অস্ত্র রেখে দাও।”
বিচারবহির্ভুত হত্যার এমন রোমহর্ষক নির্দেশ দেয়ার পর পুলিশের এলিট ফোর্স কিভাবে কাকে হত্যা করবে এসব তালিকা কিভাবে নির্বাচন করে এসব নিয়ে কথা বলতে শোনা যায়। এমনকি এই কর্মকর্তা যে নিজেই অসংখ্য হত্যার সাথে জড়িত তা নিজেই উল্লেখ করেন।
র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরো বলেন, কিভাবে র‌্যাব তাদের টার্গেটকৃত ব্যাক্তিকে হত্যা করে, অনেকটা বলতে এমন জায়গা যা চিন্তাও করা যায় না, ধরুন চা এর দোকান বা দৈনন্দিন কাজে যেসব জায়গায় মানুষ যায়।
র‌্যাব কর্মকর্তা বর্ণনা করেন কিভাবে পুলিশ সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে ঘুষ নেন। এমনকি তারা অবৈধ অস্ত্র কিনে মানুষকে খুন করে সেই অস্ত্র তার পাশেই রেখে দেয়। আসলে সাধারন মানুষ কখনো অবৈধ অস্ত্র রাখে না। কিন্ত পুলিশ যাকে হত্যা করছে তারও পুলিশকে হত্যার উদ্দেশ্য ছিল এই ধরনের বিষয় প্রমানের জন্য, বলতে গেলে আত্মরক্ষার্থে তারা গুলি ছোড়ল, এই বক্তব্যের জন্য নিহতের পাশে অস্ত্র রেখে দেয়া হয়।
দুইঘণ্টাব্যাপী এই গোপন রেকর্ডিং খুবই স্পর্শকাতর। আর র‌্যাব যে হত্যা এবং জোরপূর্বক গুম করে এই বিষয়টি এই কর্মকর্তা তার বক্তব্যে বার বার উল্লেখ করেন।

সুইডিশ রেডিও ‘রেডিও সুইডেন’ বাংলাদেশের এলিট ফোর্স বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এর একটি গোপন রেকর্ডিং ফাঁস করেছে। যেখানে সুস্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে যে কিভাবে এই বিশেষায়িত বাহিনীটি বাংলাদেশে হত্যা, গুম ও অপহরণের মত ভয়ংকর ঘঠনার সাথে জড়িয়ে পড়েছে। এই স্পর্শকাতর গোপন আলাপচারিতায় র‌্যাবের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে তাদের সহিংস পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে শোনা যায়।
বক্তব্যের এক পর্যায়ে র‌্যাবের উচ্চপদস্থ এই কর্মকর্তাকে বলতে শোনা যায়, “তোমরা যদি তাকে(টার্গেটকৃত ব্যক্তিকে) খুঁজে পাও, শুট এন্ড কিল হিম(গুলি করো এবং হত্যা করো), সে যেখানেই থাকুক। এরপর তার পাশে একটি অস্ত্র রেখে দাও।”
বিচারবহির্ভুত হত্যার এমন রোমহর্ষক নির্দেশ দেয়ার পর পুলিশের এলিট ফোর্স কিভাবে কাকে হত্যা করবে এসব তালিকা কিভাবে নির্বাচন করে এসব নিয়ে কথা বলতে শোনা যায়। এমনকি এই কর্মকর্তা যে নিজেই অসংখ্য হত্যার সাথে জড়িত তা নিজেই উল্লেখ করেন।
র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরো বলেন, কিভাবে র‌্যাব তাদের টার্গেটকৃত ব্যাক্তিকে হত্যা করে, অনেকটা বলতে এমন জায়গা যা চিন্তাও করা যায় না, ধরুন চা এর দোকান বা দৈনন্দিন কাজে যেসব জায়গায় মানুষ যায়।
র‌্যাব কর্মকর্তা বর্ণনা করেন কিভাবে পুলিশ সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে ঘুষ নেন। এমনকি তারা অবৈধ অস্ত্র কিনে মানুষকে খুন করে সেই অস্ত্র তার পাশেই রেখে দেয়। আসলে সাধারন মানুষ কখনো অবৈধ অস্ত্র রাখে না। কিন্ত পুলিশ যাকে হত্যা করছে তারও পুলিশকে হত্যার উদ্দেশ্য ছিল এই ধরনের বিষয় প্রমানের জন্য, বলতে গেলে আত্মরক্ষার্থে তারা গুলি ছোড়ল, এই বক্তব্যের জন্য নিহতের পাশে অস্ত্র রেখে দেয়া হয়।
দুইঘণ্টাব্যাপী এই গোপন রেকর্ডিং খুবই স্পর্শকাতর। আর র‌্যাব যে হত্যা এবং জোরপূর্বক গুম করে এই বিষয়টি এই কর্মকর্তা তার বক্তব্যে বার বার উল্লেখ করেন।




Previous Post
Next Post
Related Posts

0 মন্তব্য(গুলি):

for post your Comment plz select this option from the list
Comment as: Anonymous